সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

চরমুনাইয়ের গোপন তথ্য ফাস

🚫🚫   রেফারেন্সসহ পড়ার অনুরোধ রইল।

⛔ চরমোনাই এর ২৭ খানা কিতাবের ২৬ নং কিতাব হল.. তাবিজের কিতাব।

সপ্নদোষ দুর করার জন্য সেই কিতাব (পেজ-৩১)এ বলা হয়েছে.... ফেরাউন, হামান, শয়তান,ইব্লিসের নাম লিখে শরিরে বেধে রাখতে। নাউজুবিল্লাহ।

এটা বললে ঈমান থাকে?

নিজে যাচাই করুন।


⛔ জনাব চরমোনাই পীর সাহেবের বইগুলোর অংশ বিশেষ তুলে ধরা হল। আমাদের সবার পরিচিত হাক্কানী পীর হিসেবে পরিচিত কিন্তু এখানকার একটা কথাও মিথ্যা প্রমাণ করতে পাবেন না। ভাই মিথ্যা প্রমাণ করুন, এতে মানুষের উপকার হবে। আপনার আমার সবার হিসাব আল্লাহর সাথে, দেখুন কথাগুলো ঠিক আছে কি না। তর্ক নয় আলোচনা করুন। সৈয়দ রেজাউল করীম এখন খেলাফতের দায়িত্ব পালন করছেন।সৈয়দ এছহাক সাহেব মানুষকে সহজে ইসলাম শিক্ষা দেয়ার জন্যে ছোট-বড় ২৭খানা কিতাব রচনা করেছেন ।


⛔ ২৭ খানা কিতাব বাংলা ভাষায় লিখিয়া দিলাম । ইহা পাঠ করিয়া আমল করুন, আপন বাড়ী বেহেশতে চলুন ।”

    ( ভেদে মারেফত ৯৪ পৃষ্ঠা )


   ♦🗣 (১) মারেফতের পীর ও ওলীদের  মর্যাদা নবীদের চেয়েও বেশী ! 

       (আশেক মাশুক ৮৮-৯০ পৃষ্ঠা )


  ♦🗣(২) আখেরাতে পীরগণ মুরিদের জন্য সুপারিশ করবে ।

       (ভেদে মারেফত ৬০ পৃষ্ঠা )


   ♦🗣(৩) পীরের হুকুমে মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করে।  (ভেদে মারেফত ১৫ পৃষ্ঠা )


     ♦🗣(৪) পীরের কাছে মুরীদ হওয়া ফরজ ।     (মাওয়ায়েজে এহছাকিয়া ৫৫ পৃষ্ঠা )


      ♦🗣(৫) চীশতীয়া ছাবরিয়া তরিকা জান্নাতে যাওয়ার জন্য ছরটকাট.... বাকি সব তরিকায় যেতে delay হবে।


     ♦🗣(৬) শরীয়ত বহির্ভুত হলেও পীরের হুকুম মানা মুরীদের জন্য বাধ্যতামূলক ।

(আশেক মাশুক বা এস্কে এলাহী ৩৫ পৃষ্ঠা )


       ♦🗣(৭) পীর কাফন চোরকে পুলসিরাত পার করিয়া দিবেন ।

(ভেদে মারেফত ২৭-২৮ পৃষ্ঠা )


       ♦🗣(৮) পরকালে পীর ও ওলীদের ক্ষমতার সীমা থাকিবে না ।

( আশেক মাশুক ৮১ পৃষ্ঠা )


       ♦🗣(৯) পীর কেয়ামতের দিন সকল মুরীদের গুনাহ মাফ করিয়ে দিবেন।

(ভেদে মারেফত ৩৪পৃষ্ঠা )


    ♦🗣(১০) আমি আল্লাহপাকের দরবার থেকে     জোরপূর্বক করে রুহ নিয়ে আসিয়াছি । ( ভেদে মারেফত ১৫ পৃষ্ঠা )


     ♦🗣(১১) পীরগণ কেয়ামতের দিবসে মুরীদগণকে সাহায্য করবে ।

(ভেদে মারেফত ২৫-২৬ পৃষ্ঠা,

আশেক মাশুক ৬৬-৮১ পৃষ্ঠা )


     ♦🗣(১২) মৃত্যুর সময় পীর স্বীয় মুরীদকে শয়তান থেকে বাঁচাতে পারেন ।

     (ভেদে মারেফত ৩১ পৃষ্ঠা ) 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

তিন শ্রেণীর লোক দ্বারা সর্বপ্রথম জাহান্নাম উদ্বোধন

♪♪তিন শ্রেণীর লোক দ্বারা সর্বপ্রথম জাহান্নাম উদ্বোধন করা হবে। যথাঃ (ক) শহীদ। (খ) আলেম এবং (গ) দানবীর। ★হাদিস: তিন শ্রেণীর লোক সর্বপ্রথম জাহান্নামে যাবেঃ প্রখ্যাত সাহাবী আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ইরশাদ করতে শুনেছি, নবীজী বলেন:কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম যাদের বিচার করা হবে, শাহাদত বরণকারী একজন লোক, তাকে উপস্থিত করা হবে এবং আল্লাহ প্রদত্ত্ব যাবতীয় নেয়ামত সম্পর্কে জ্ঞাত করা হবে সে সব নেয়ামতকে চিনে বা মেনে নেবে। তখন তাকে বলা হবে: এসব নেয়ামতের পরিপ্রেক্ষিতে তুমি কি কি আমল করেছ? বলবে: আপনার তরে লড়াই-জিহাদ করেছি এবং শহীদ হয়ে গিয়েছি। বলা হবে: তুমি মিথ্যা বলছ। বরং তুমি লড়াই করেছ এজন্য যে, লোকেরা তোমাকে বীর-বাহাদুর বলবে। তাতো বলা হয়েছে। অত:পর তার ব্যাপারে রায় ঘোষণা করা হবে এবং তাকে চেহারার উপর ভর দিয়ে টেনে নিয়ে (যাওয়া হবে এবং) জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। →দ্বিতীয় পর্যায়ে, আলেম ব্যক্তি যে নিজে দ্বীনী ইলম শিক্ষা গ্রহণ করেছে, অপরকে শিক্ষা দিয়েছে এবং কোরআন পড়েছে। তাকে উপস্থিত করা হবে এবং প্রদত্ত নেয়ামত সম্পর্কে জ্ঞাত করা হবে। সে সব নেয়ামত...

ভ্রান্ত আলেম

ভ্রান্ত আলেম ভ্রান্ত আলেমঃ- নবি(স) বলেন,আমি আমার উম্মতের একটি বিষয়কে দজ্জালে চেয়ে ও বেশী ভয় করি। আমি ভয় পেয়ে জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রসুল সেটা কি? তিনি বল্লেন,বিপথগামী ও পথভ্রষ্ট আলেম(সহি মুসলিম:৬,৭ মুসনাদে আহমদ:২১৬২১,২১৬২২ তাবরানী:৭৬৫৩)। আলেমগন(ভাল) ইসলামের পাহরাদার বল্লেও, দুর্ভাগ্য যে বর্তমানে কিছু লোক (পীর নিয়ন্ত্রিত) মাদ্রাসায় সাজেশান পড়ে আলেম সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে, কিন্তু তারা কুরআন সম্পূর্ণ পড়ে না,বিধায় আমাদের সমাজে পথভ্রষ্ট ও ভ্রান্ত আলেম বেড়ে গেছে। তাদের অজ্ঞতায় সৃজিত জাল-যঈফ হাদিসের জন্য সাধারণ মুসলিম শির্ক ও বিদাআত চিনতে পারছেন না। এরাই বর্তমানে বলে বেড়ায় "ধর্ম বুঝা কঠিন, মাদ্রাসা না পড়লে কোন ভাবেই ধর্ম জানা যায় না তারচে তারা যা বলে তা অন্ধ ভাবে অনুসরণ করতে"। প্রকৃত পক্ষে- এটি সহজ ও দলিল ভিত্তিক ধর্ম।এটা মানতে কুরআন ও সুন্নাহ(in to to) অনুসরণ করতে হয়। কোন পীর,ঈমাম কিংবা আলেম এর স্বপ্ন,ইচ্ছা,গনতন্ত্র, ভাল লাগা, না লাগার উপর ইসলাম নির্ভর করে না। আল্লাহ্‌ বলেন, আলেমদের অন্ধ অনুসরণ করা হারাম(সুরা নাহল:১৬/৪৩,সুর আ"রাফ:৭/৩, সুরা আহযাব:৩৩/৬৭) [Mahbubul ...

হকপন্থী দল কারা ?”

হকপন্থী দল কারা ?” সওবান (রাঃ) হ’তে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হকপন্থী দল সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেন, "চিরদিন আমার উম্মতের মধ্যে একটি দল হকের উপরে বিজয়ী থাকবে। পরিত্যাগকারীরা তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না, এমতাবস্থায় ক্বিয়ামত এসে যাবে, অথচ তারা ঐভাবে থাকবে ।” (সহীহ মুসলিম ‘ইমারত’ অধ্যায়-৩৩, অনুচ্ছেদ-৫৩, হা/১৯২০; ফাৎহুল বারী হা/৭১ ‘ইল্ম’ অধ্যায় ও হা/৭৩১১-এর ভাষ্য ‘কিতাব ও সুন্নাহকে, ‘আঁকড়ে ধরা’ অধ্যায়; আলবানী, সিলসিলা ছহীহাহ হা/২৭০) ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (১৬৪-২৪১ হিঃ)-কে ‘ক্বিয়ামত পর্যন্ত হক-এর উপরে একটি দল টিকে থাকবে’ মর্মে বর্ণিত হাদীছের ব্যাখ্যা জানতে চাইলে তিনি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেন, -“তারা যদি ‘আহলে হাদীস’ না হয়। তাহ’লে আমি জানি না তারা কারা ?” (তিরমিযী হা/২১৯২; মিশকাত হা/৬২৮৩-এর ব্যাখ্যা; ফাৎহুল বারী ১৩/৩০৬ পৃঃ, হা/৭৩১১-এর ব্যাখ্যা; সিলসিলা ছহীহাহ হা/২৭০-এর ব্যাখ্যা; শারফু আসহাবিল হাদীস পৃঃ ১৫।) ইমাম আবু আব্দুল্লাহ আল-হাকিম(মৃঃ ৪০৫ হিঃ) বলেন, ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল এই মন্তব্য করে ভালোই করেছেন যে, কিয়ামত পর্যন্ত টিকে থাকার সেই বিজয়ী দলটি হল ‘আসহাবুল হাদিস’। (ম...