সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

মার্চ, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

আমাদের কিছু ওয়েব সাইট

ইসলামিক সাইট কালেকশন بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَنِ الرَّحِيم পরম করুণাময়, অসীম দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি ইসলামিক সাইট কালেকশন: ********** যারা স্মার্টফোন ব্যবহার করেন, তাদের ফোনে এই সাইটগুলো অবশ্যই থাকা উচিত। অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এবং উপকারী এই সাইটগুলো। এগুলোর মাধ্যমে আপনি ক্লাসের ফাঁকে, জার্নির সময়ে, অফিসে কাজের ফাঁকে অর্থাৎ যেকোন অবসর সময়ে উপকারী দ্বীনি ইলম অর্জন করতে পারেন। এতে আপনার সময়ের যথাযথ ব্যবহার হবে এবং আপনি jiবরকতময় জ্ঞানের সাথে জড়িত থেকে আল্লাহতালার সন্তুষ্টি হাসিল করতে পারেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘পৃথিবী অভিশপ্ত এবং অভিশপ্ত তার সকল বস্তু। তবে আল্লাহর যিকর ও তার আনুষঙ্গিক বিষয়, এবং আলেম (দ্বীন শিক্ষক) ও তালেবে ইলম (দ্বীন শিক্ষার্থী অভিশপ্ত) নয়।’’ (তিরমিযী ২৩২২, ইবনে মাজাহ ৪১১২, বাইহাক্বীর শুআবুল ঈমান ১৭০৮, সহীহ তারগীব ৭০) মুআবিয়াহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘‘আল্লাহ যার মঙ্গল চান, তাকেই দ্বীনী জ্ঞান দান করেন।’’ (বুখারী ৭১, ৩১১৬, ৭৩১২, মুসলিম ২৪৩৬, ২৪৩৯, ইবনে মাজাহ) পোস্টটি কপি...
জীবনকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করুন জীবনের আনন্দ খুবই ক্ষণস্থায়ী এবং প্রায়ই তার পরে দুঃখ নেমে আসে। জীবনের অর্থই হলো দায়িত্ব, সতত পরিবর্তনশীল যাত্রা ও দুঃখ-কষ্টের অবিরাম নির্মম প্রচণ্ড আক্রমণ । আপনি এমন একজন পিতা, স্ত্রী বা বন্ধু পাবেন না যিনি সমস্যামুক্ত। আল্লাহ তা'আলা চেয়েছেন যে, এ পৃথিবীর দুটি করে বিপরীত জিনিস দিয়ে ভরপুর থাক। যেমন- ভালো-মন্দ, পাপ-পুণ্য, সুখ-দুঃখ। অতঃপর ভালোত্ব, সততা-সরলতা ও সুখ স্বর্গের (জান্নাতের) জন্য; মন্দকাজ, দুর্নীতি ও পাপকাজ এবং দুঃখ-দুর্দশা নরকের (জাহান্নামের) জন্য। নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- الدُّنْيَا مَلْعُونَةٌ مَلْعُونٌ مَا فِيهَا إِلَّا ذِكْرُ اللَّهِ وَمَا وَالَاهُ وَعَالِماً و مُتَعَلِّماً “আল্লাহর জিকির ও জিকিরের ফলে যা আসে (যেমন ভালো কাজ, আল্লাহ যা ভালোবাসেন) তা এবং আলেম ও তালেবে এলম ছাড়া গোটা দুনিয়া ও দুনিয়াতে যা কিছু আছে সবই অভিশপ্ত।" এক নিখুঁত, আদর্শ, দুশ্চিন্তা ও কষ্টহীন কল্পিত ইহজীবনের (কল্পিত ইহকালীন স্বৰ্গরাজ্যের) আশায় বৃথা ও কষ্ট কল্পনায় সর্বদা বিভোর না থেকে আপনার যা আছে তাই নিয়েই জীবন-যাপন কর...

রাগ

রাগ’ ধ্বংস করে দিতে পারে জীবন, সম্পদ, সম্মান এবং পারিবারিক ও সামাজিক সম্পর্ক। জীবনে নেমে আসতে পারে বিপর্যয়। এ কারণেই নবীজি (সা.) এটাকে বলেছেন, ‘আদম সন্তানের অন্তর একটি উত্তপ্ত কয়লা’ (তিরমিজি)। আল্লাহর ক্ষমা পেতে হলে তাঁর বান্দাকে ক্ষমা করতে হবে। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘তোমরা তোমাদের পালনকর্তার ক্ষমা এবং জান্নাতের দিকে ছুটে যাও, যার সীমানা হচ্ছে আসমান ও জমিন, যা তৈরি করা হয়েছে পরহেজগারদের জন্য। যারা সচ্ছলতায় ও অভাবের সময় ব্যয় করে, যারা নিজেদের রাগকে সংবরণ করে আর মানুষকে ক্ষমা করে, বস্তুত আল্লাহ সত্কর্মশীলদিগকেই ভালোবাসেন।’ (সুরা আলে ইমরান, আয়াত: ১৩৪)। আমাদের প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) প্রচুর আত্মসংযম ও ধৈর্যশীলতার পরিচয় দিয়েছেন, যখন তাঁকে অপমান, অপদস্থ ও শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছিল। রাগ নিয়ন্ত্রণ আল্লাহকে সন্তুষ্ট করে। যে ব্যক্তি রাগ নিয়ন্ত্রণ করে, সে আধ্যাত্মিকভাবে এবং জাগতিকভাবেও পুরস্কৃত হয়। নবীজি (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি নিজের ক্রোধ চরিতার্থ করার ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও তা সংবরণ করে, আল্লাহ তাকে কিয়ামতের দিন সমগ্র সৃষ্টির সামনে ডেকে আনবেন এবং জান্নাতের যেকোনো হুর নিজের ইচ্ছামতো বেছে ন...