সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ইসলামিক প্রশ্নোত্তর। বিষয়: হাদীস

ইসলামিক
প্রশ্নোত্তর।
বিষয়: হাদীস শরীফ
২০১.প্রশ্নঃ হাদীস কাকে বলে?

উত্তরঃ নবী (সাঃ)এর কথা, কাজ ও সমর্থনকে হাদীস বলে।

২০২. প্রশ্নঃ হাদীস কত প্রকার ও কি কি?

উত্তরঃ হাদীস দুপ্রকারঃ মাকবূল (গ্রহণযোগ্য) হাদীস ও (মারদূদ) অগ্রহণযোগ্য হাদীস।

২০৩. প্রশ্নঃ মাকবূল হাদীস কত প্রকার ও কি কি?

উত্তরঃ মাকবূল হাদীস দুপ্রকারঃ ছহীহ ও হাসান।

২০৪. প্রশ্নঃ মারদূদ বা অগ্রহণযোগ্য হাদীস কত প্রকার ও কি কি?

উত্তরঃ দুপ্রকারঃ যঈফ (দুর্বল) ও জাল (বানোয়াট)।

২০৫. প্রশ্নঃ সহীহ হাদীস কাকে বলে?

উত্তরঃ যে হাদীসটি নির্ভরযোগ্য ও পূর্ণ স্মৃতিশক্তি সম্পন্ন বর্ণনাকারী বর্ণনা করেছেন, উহার সনদ পরস্পর সম্পৃক্ত, তার মধ্যে গোপন কোন ত্রুটি নেই এবং উহা শাযও (তথা অন্য কোন অধিকতর নির্ভরযোগ্য বর্ণনাকারীর বর্ণনার বিরোধী) নয় তাকে সহীহ হাদীস বলে।

২০৬. প্রশ্নঃ প্রসিদ্ধ হাদীস গ্রন্থ কয়টি ও কি কি?

উত্তরঃ ৬টি। সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলিম, সুনানে তিরমিযী, সুনানে আবু দাউদ, সুনানে নাসাঈ, সুনানে ইবনে মাজাহ।

২০৭. প্রশ্নঃ সিহাহ সিত্তা বলতে কি বুঝায়?

উত্তরঃ হাদীসের ছয়টি গ্রন্থকে বুঝানো হয়। সহীহ বুখারী, সহীহ মুসলিম, সুনানে তিরমিযী, সুনানে আবু দাউদ, সুনানে নাসাঈ, সুনানে ইবনে মাজাহ। (বুখারী ও মুসলিমের সবগুলো এবং অন্য কিতাবগুলোর অধিকাংশ হাদীস বিশুদ্ধ, তাই এগুলোকে একসাথে সিহাহ সিত্তা বা ছয়টি বিশুদ্ধ হাদীস গ্রন্থ বলা হয়)

২০৮ প্রশ্নঃ সহীহ বুখারীতে কতটি হাদীস রয়েছে?

উত্তরঃ ৭০০৮টি। মতান্তরেঃ ৭৫৬৩টি।

২০৯. প্রশ্নঃ সহীহ মুসলিমে কতটি হাদীস রয়েছে?

উত্তরঃ ৩০৩৩টি।

২১০. প্রশ্নঃ সুনানে তিরমিযীতে কতটি হাদীস রয়েছে?

উত্তরঃ ৩৯৫৬টি।

২১১. প্রশ্নঃ সুনানে আবু দাউদে কতটি হাদীস রয়েছে?

উত্তরঃ ৫২৭৪টি।

২১২. প্রশ্নঃ সুনানে নাসাঈতে কতটি হাদীস রয়েছে?

উত্তরঃ ৫৭৫৮টি।

২১৩. প্রশ্নঃ সুনানে ইবনে মাজাহতে কতটি হাদীস রয়েছে?

উত্তরঃ ৪৩৪১টি।

২১৪. প্রশ্নঃ হাদীস গ্রন্থগুলোর মধ্যে কোন কিতাবে সবচেয়ে বেশী হাদীস সংকলিত হয়েছে?

উত্তরঃ মুসনাদে আহমাদে।

২১৫. প্রশ্নঃ মুসনাদে আহমাদে কতটি হাদীস রয়েছে?

উত্তরঃ ২৭৭৪৬টি।

২১৬. প্রশ্নঃ ছয়টি প্রসিদ্ধ হাদীস গ্রন্থ ছাড়া আরো ৫টি হাদীস গ্রন্থের নাম উল্লেখ কর?

উত্তরঃ মুসনাদে আহমাদ, মুআত্ত্বা মালেক, দারাকুত্বনী, সুনানে দারেমী, সুনানে বায়হাক্বী।

২১৭. প্রশ্নঃ রিয়াযুস্‌ সালেহীন কিতাবটির লিখক কে?

উত্তরঃ ইমাম নভবী।

২১৮. প্রশ্নঃ জাল হাদীস কাকে বলে?

উত্তরঃ যে কথাটি মানুষে তৈরী করেছে, অতঃপর তা নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর নামে চালিয়ে দেয়া হয়েছে, তাকে জাল হাদীস বলে।

২১৯. প্রশ্নঃ আল্লাহর কুরআনের পর সর্বাধিক বিশুদ্ধতম গ্রন্থ কোনটি?

উত্তরঃ সহীহ বুখারী।

২২০. প্রশ্নঃ সহীহ বুখারীর একটি সবচেয়ে প্রসিদ্ধ ভাষ্য (ব্যাখ্যা) গ্রন্থের নাম কি?

উত্তরঃ হাফেয ইবনে হাজার আসকালানী (রহঃ) প্রণীত ফাতহুল বারী।

২২১. প্রশ্নঃ কোন দুটি হাদীস গ্রন্থকে সহীহায়ন বলা হয়?

উত্তরঃ সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিম।

২২২. প্রশ্নঃ মুত্তাফাকুন আলাইহে বলতে কি বুঝানো হয়?

উত্তরঃ যে হাদীসটি ইমাম বুখারী ও ইমাম মুসলিম নিজ নিজ গ্রন্থে বর্ণনা করেছেন, সে হাদীস সম্পর্কে বলা হয় মুত্তাফাকুন আলাইহে।

২২৩. প্রশ্নঃ সুনানে তিরমিযীর একটি প্রসিদ্ধ ভাষ্য (ব্যাখ্যা) গ্রন্থের নাম উল্লেখ কর?

উত্তরঃ তুহফাতুল আহওয়াযী। লেখকঃ আবদুর্‌ রহমান মুবারকপুরী (রহঃ)।

২২৪. প্রশ্নঃ সুনানে আবু দাউদের একটি প্রসিদ্ধ ভাষ্য (ব্যাখ্যা) গ্রন্থের নাম উল্লেখ কর?

উত্তরঃ আউনুল মাবূদ। লেখকঃ শামসূল হক আযীমাবাদী (রহঃ)।

২২৫. প্রশ্নঃ মারফূ হাদীস কাকে বলে?

উত্তরঃ যে হাদীসটি নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর কথা, কাজ বা সমর্থন হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে তাকে মারফূ হাদীস বলে।

২২৬. প্রশ্নঃ মাওকূফ হাদীস কাকে বলে?

উত্তরঃ যে হাদীসটি কোন সাহাবীর কথা, কাজ বা সমর্থন বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তাকে মাওকূফ হাদীস বলে।

২২৭. প্রশ্নঃ মাকতূ হাদীস কাকে বলে?

উত্তরঃ যে হাদীসটি কোন তাবেঈর কথা, কাজ বা সমর্থন বলে উল্লেখ করা হয়েছে, তাকে মাক্বতূ হাদীস বলে।

২২৮. প্রশ্নঃ যঈফ হাদীসের কয়েকটি প্রকার উল্লেখ কর?

উত্তরঃ মুরসাল, মুনকাতে, মুযাল, মুনকার, মাক্বলূব, মুয্‌তারাব ইত্যাদি।

২২৯. প্রশ্নঃ যঈফ হাদীসের উপর আমল করার হুকুম কি?

উত্তরঃ যঈফ হাদীসের উপর আমল করা উচিত নয়।

২৩০. প্রশ্নঃ হাদীসের সনদ বলতে কি বুঝায়?

উত্তরঃ হাদীস বর্ণনার সময় বর্ণনাকারীদের সিলসিলা বা ধারাবাহিকভাবে তাদের নাম উল্লেখকে সনদ বলা হয়।

২৩১. প্রশ্নঃ হাদীসের মতন কাকে বলা হয়?

উত্তরঃ হাদীসের মূল বক্তব্যটিকে মতন বলা হয়।

২৩২. প্রশ্নঃ কোন খলীফার যুগে সর্বপ্রথম হাদীস কিতাব আকারে লিপিবদ্ধ করা শুরু হয়?

উত্তরঃ খলীফা ওমর বিন আবদুল আযীযের (রহঃ) যুগে।

২৩৩. প্রশ্নঃ হাদীসের গ্রন্থ জগতে সর্বপ্রথম কোন কিতাবটি লিপিবদ্ধ করা হয়?

উত্তরঃ মুআত্ত্বা ইমাম মালেক। এতে ১৭০০টি হাদীস লিপিবদ্ধ করা হয়েছে।

২৩৪. প্রশ্নঃ ইমাম বুখারী কখন মৃত্যু বরণ করেন?

উত্তরঃ ২৫৬ হিঃ

২৩৫. প্রশ্নঃ ইমাম মুসলিম কখন মৃত্যু বরণ করেন?

উত্তরঃ ২৬১ হিঃ

২৩৬. প্রশ্নঃ ইমাম তিরমিযী কখন মৃত্যু বরণ করেন?

উত্তরঃ ২৭৯ হিঃ

২৩৭. প্রশ্নঃ ইমাম নাসাঈ কখন মৃত্যু বরণ করেন?

উত্তরঃ ৩০৩ হিঃ

২৩৮. প্রশ্নঃ ইমাম আবু দাউদ কখন মৃত্যু বরণ করেন?

উত্তরঃ ২৭৫ হিঃ

২৩৯. প্রশ্নঃ ইমাম ইবনে মাজাহ কখন মৃত্যু বরণ করেন?

উত্তরঃ ২৭৩ হিঃ

২৪০. প্রশ্নঃ ইমাম বুখারীর প্রকৃত নাম কি?

উত্তরঃ মুহাম্মাদ বিন ইসমাঈল বুখারী (রহঃ)।

২৪১. প্রশ্নঃ ইমাম মুসলিমের প্রকৃত নাম কি?

উত্তরঃ মুসিলম বিন হাজ্জাজ নিশাপুরী (রহঃ)।

২৪২. প্রশ্নঃ ইমাম তিরমিযীর আসল নাম কি?

উত্তরঃ মুহাম্মাদ বিন ঈসা তিরমিযী (রহঃ)।

২৪৩. প্রশ্নঃ ইমাম নাসাঈর নাম কি?

উত্তরঃ আহমাদ বিন শুআইব নাসাঈ (রহঃ)।

২৪৪. প্রশ্নঃ ইমাম আবু দাউদের নাম কি?

উত্তরঃ আবু দাউদ সুলাইমান ইবনে আছআছ সিজিসতানী (রহঃ)।

২৪৫. প্রশ্নঃ ইমাম ইবনে মাজাহর নাম কি?

উত্তরঃ মুহাম্মাদ বিন ইয়াযীদ ইবনে মাজাহ কাযবীনী (রহঃ)।

২৪৬. প্রশ্নঃ বর্তমান যুগের সর্বশ্রে মুহাদ্দিসের নাম কি?

উত্তরঃ শায়খ নাসেরুদ্দীন আলবানী (রহঃ) মৃত্যু ১৪২০ হিঃ।

Developed by

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

তিন শ্রেণীর লোক দ্বারা সর্বপ্রথম জাহান্নাম উদ্বোধন

♪♪তিন শ্রেণীর লোক দ্বারা সর্বপ্রথম জাহান্নাম উদ্বোধন করা হবে। যথাঃ (ক) শহীদ। (খ) আলেম এবং (গ) দানবীর। ★হাদিস: তিন শ্রেণীর লোক সর্বপ্রথম জাহান্নামে যাবেঃ প্রখ্যাত সাহাবী আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ইরশাদ করতে শুনেছি, নবীজী বলেন:কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম যাদের বিচার করা হবে, শাহাদত বরণকারী একজন লোক, তাকে উপস্থিত করা হবে এবং আল্লাহ প্রদত্ত্ব যাবতীয় নেয়ামত সম্পর্কে জ্ঞাত করা হবে সে সব নেয়ামতকে চিনে বা মেনে নেবে। তখন তাকে বলা হবে: এসব নেয়ামতের পরিপ্রেক্ষিতে তুমি কি কি আমল করেছ? বলবে: আপনার তরে লড়াই-জিহাদ করেছি এবং শহীদ হয়ে গিয়েছি। বলা হবে: তুমি মিথ্যা বলছ। বরং তুমি লড়াই করেছ এজন্য যে, লোকেরা তোমাকে বীর-বাহাদুর বলবে। তাতো বলা হয়েছে। অত:পর তার ব্যাপারে রায় ঘোষণা করা হবে এবং তাকে চেহারার উপর ভর দিয়ে টেনে নিয়ে (যাওয়া হবে এবং) জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে। →দ্বিতীয় পর্যায়ে, আলেম ব্যক্তি যে নিজে দ্বীনী ইলম শিক্ষা গ্রহণ করেছে, অপরকে শিক্ষা দিয়েছে এবং কোরআন পড়েছে। তাকে উপস্থিত করা হবে এবং প্রদত্ত নেয়ামত সম্পর্কে জ্ঞাত করা হবে। সে সব নেয়ামত...

ভ্রান্ত আলেম

ভ্রান্ত আলেম ভ্রান্ত আলেমঃ- নবি(স) বলেন,আমি আমার উম্মতের একটি বিষয়কে দজ্জালে চেয়ে ও বেশী ভয় করি। আমি ভয় পেয়ে জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রসুল সেটা কি? তিনি বল্লেন,বিপথগামী ও পথভ্রষ্ট আলেম(সহি মুসলিম:৬,৭ মুসনাদে আহমদ:২১৬২১,২১৬২২ তাবরানী:৭৬৫৩)। আলেমগন(ভাল) ইসলামের পাহরাদার বল্লেও, দুর্ভাগ্য যে বর্তমানে কিছু লোক (পীর নিয়ন্ত্রিত) মাদ্রাসায় সাজেশান পড়ে আলেম সার্টিফিকেট সংগ্রহ করে, কিন্তু তারা কুরআন সম্পূর্ণ পড়ে না,বিধায় আমাদের সমাজে পথভ্রষ্ট ও ভ্রান্ত আলেম বেড়ে গেছে। তাদের অজ্ঞতায় সৃজিত জাল-যঈফ হাদিসের জন্য সাধারণ মুসলিম শির্ক ও বিদাআত চিনতে পারছেন না। এরাই বর্তমানে বলে বেড়ায় "ধর্ম বুঝা কঠিন, মাদ্রাসা না পড়লে কোন ভাবেই ধর্ম জানা যায় না তারচে তারা যা বলে তা অন্ধ ভাবে অনুসরণ করতে"। প্রকৃত পক্ষে- এটি সহজ ও দলিল ভিত্তিক ধর্ম।এটা মানতে কুরআন ও সুন্নাহ(in to to) অনুসরণ করতে হয়। কোন পীর,ঈমাম কিংবা আলেম এর স্বপ্ন,ইচ্ছা,গনতন্ত্র, ভাল লাগা, না লাগার উপর ইসলাম নির্ভর করে না। আল্লাহ্‌ বলেন, আলেমদের অন্ধ অনুসরণ করা হারাম(সুরা নাহল:১৬/৪৩,সুর আ"রাফ:৭/৩, সুরা আহযাব:৩৩/৬৭) [Mahbubul ...

হকপন্থী দল কারা ?”

হকপন্থী দল কারা ?” সওবান (রাঃ) হ’তে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হকপন্থী দল সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করে বলেন, "চিরদিন আমার উম্মতের মধ্যে একটি দল হকের উপরে বিজয়ী থাকবে। পরিত্যাগকারীরা তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না, এমতাবস্থায় ক্বিয়ামত এসে যাবে, অথচ তারা ঐভাবে থাকবে ।” (সহীহ মুসলিম ‘ইমারত’ অধ্যায়-৩৩, অনুচ্ছেদ-৫৩, হা/১৯২০; ফাৎহুল বারী হা/৭১ ‘ইল্ম’ অধ্যায় ও হা/৭৩১১-এর ভাষ্য ‘কিতাব ও সুন্নাহকে, ‘আঁকড়ে ধরা’ অধ্যায়; আলবানী, সিলসিলা ছহীহাহ হা/২৭০) ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (১৬৪-২৪১ হিঃ)-কে ‘ক্বিয়ামত পর্যন্ত হক-এর উপরে একটি দল টিকে থাকবে’ মর্মে বর্ণিত হাদীছের ব্যাখ্যা জানতে চাইলে তিনি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বলেন, -“তারা যদি ‘আহলে হাদীস’ না হয়। তাহ’লে আমি জানি না তারা কারা ?” (তিরমিযী হা/২১৯২; মিশকাত হা/৬২৮৩-এর ব্যাখ্যা; ফাৎহুল বারী ১৩/৩০৬ পৃঃ, হা/৭৩১১-এর ব্যাখ্যা; সিলসিলা ছহীহাহ হা/২৭০-এর ব্যাখ্যা; শারফু আসহাবিল হাদীস পৃঃ ১৫।) ইমাম আবু আব্দুল্লাহ আল-হাকিম(মৃঃ ৪০৫ হিঃ) বলেন, ইমাম আহমাদ ইবনে হাম্বল এই মন্তব্য করে ভালোই করেছেন যে, কিয়ামত পর্যন্ত টিকে থাকার সেই বিজয়ী দলটি হল ‘আসহাবুল হাদিস’। (ম...