♪♪তিন শ্রেণীর লোক দ্বারা সর্বপ্রথম জাহান্নাম উদ্বোধন করা হবে। যথাঃ
(ক) শহীদ।
(খ) আলেম এবং
(গ) দানবীর।
★হাদিস:
তিন শ্রেণীর লোক সর্বপ্রথম জাহান্নামে যাবেঃ
প্রখ্যাত সাহাবী আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ইরশাদ করতে শুনেছি, নবীজী বলেন:কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম যাদের বিচার করা হবে, শাহাদত বরণকারী একজন লোক, তাকে উপস্থিত করা হবে এবং আল্লাহ প্রদত্ত্ব যাবতীয় নেয়ামত সম্পর্কে জ্ঞাত করা হবে সে সব নেয়ামতকে চিনে বা মেনে নেবে। তখন তাকে বলা হবে: এসব নেয়ামতের পরিপ্রেক্ষিতে তুমি কি কি আমল করেছ? বলবে: আপনার তরে লড়াই-জিহাদ করেছি এবং শহীদ হয়ে গিয়েছি। বলা হবে: তুমি মিথ্যা বলছ। বরং তুমি লড়াই করেছ এজন্য যে, লোকেরা তোমাকে বীর-বাহাদুর বলবে। তাতো বলা হয়েছে। অত:পর তার ব্যাপারে রায় ঘোষণা করা হবে এবং তাকে চেহারার উপর ভর দিয়ে টেনে নিয়ে (যাওয়া হবে এবং) জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।
→দ্বিতীয় পর্যায়ে, আলেম ব্যক্তি যে নিজে দ্বীনী ইলম শিক্ষা গ্রহণ করেছে, অপরকে শিক্ষা দিয়েছে এবং কোরআন পড়েছে। তাকে উপস্থিত করা হবে এবং প্রদত্ত নেয়ামত সম্পর্কে জ্ঞাত করা হবে। সে সব নেয়ামতই চিনে ফেলবে। তখন বলা হবে, এ সকল নেয়ামতের প্রতিকর্ম স্বরূপ তুমি কি করেছ? বলবে: আমি ইলম শিখেছি ও অপরকে শিক্ষা দিয়েছি। এবং তোমার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে কোরআন পড়েছি। বলা হবে: তুমি মিথ্যা বলছ, বরং তুমি ইলম শিখেছ যাতে লোকেরা তোমাকে আলেম বলে, আর কোরআন পড়েছ যাতে ক্বারী বলে। তাতো বলা হয়েছে।
→অত:পর তার ব্যাপারে নির্দেশ দেয়া হবে, ফলে চেহারার উপর ভর দিয়ে টেনে নিয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।
তৃতীয় পর্যায়ে, সে ব্যক্তি যাকে আল্লাহ প্রচুর প্রাচুর্য দিয়েছেন এবং সর্ব প্রকার সম্পদ তাকে দেয়া হয়েছে। তাকে উপস্থিত করা হবে: এবং সকল নেয়ামত চেনানো হবে। সে সবগুলো চিনে নেবে। তখন জিজ্ঞেস করা হবে: এসব নেয়ামতের প্রতিকর্ম হিসেবে তুমি কি করেছ? সে বলবে: যে সব পথে খরচ করা তোমার পছন্দ ছিল, সে সকল পথেই আমি খরচ করেছি তোমার সন্তুষ্টির জন্য। বলা হবে, তুমি মিথ্যা বলছ। তুমি খরচ করেছ ঠিকই কিন্তু উদ্দেশ্য ছিল লোকেরা তোমারে দানবীর বলবে। তাতো বলা হয়ে গেছে। অত:পর তার রায় ঘোষণা করা হবে। ফলে তাকে মুখের উপর ভর দিয়ে টেনে নিয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।
(ক) শহীদ।
(খ) আলেম এবং
(গ) দানবীর।
★হাদিস:
তিন শ্রেণীর লোক সর্বপ্রথম জাহান্নামে যাবেঃ
প্রখ্যাত সাহাবী আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে ইরশাদ করতে শুনেছি, নবীজী বলেন:কেয়ামতের দিন সর্বপ্রথম যাদের বিচার করা হবে, শাহাদত বরণকারী একজন লোক, তাকে উপস্থিত করা হবে এবং আল্লাহ প্রদত্ত্ব যাবতীয় নেয়ামত সম্পর্কে জ্ঞাত করা হবে সে সব নেয়ামতকে চিনে বা মেনে নেবে। তখন তাকে বলা হবে: এসব নেয়ামতের পরিপ্রেক্ষিতে তুমি কি কি আমল করেছ? বলবে: আপনার তরে লড়াই-জিহাদ করেছি এবং শহীদ হয়ে গিয়েছি। বলা হবে: তুমি মিথ্যা বলছ। বরং তুমি লড়াই করেছ এজন্য যে, লোকেরা তোমাকে বীর-বাহাদুর বলবে। তাতো বলা হয়েছে। অত:পর তার ব্যাপারে রায় ঘোষণা করা হবে এবং তাকে চেহারার উপর ভর দিয়ে টেনে নিয়ে (যাওয়া হবে এবং) জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।
→দ্বিতীয় পর্যায়ে, আলেম ব্যক্তি যে নিজে দ্বীনী ইলম শিক্ষা গ্রহণ করেছে, অপরকে শিক্ষা দিয়েছে এবং কোরআন পড়েছে। তাকে উপস্থিত করা হবে এবং প্রদত্ত নেয়ামত সম্পর্কে জ্ঞাত করা হবে। সে সব নেয়ামতই চিনে ফেলবে। তখন বলা হবে, এ সকল নেয়ামতের প্রতিকর্ম স্বরূপ তুমি কি করেছ? বলবে: আমি ইলম শিখেছি ও অপরকে শিক্ষা দিয়েছি। এবং তোমার সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে কোরআন পড়েছি। বলা হবে: তুমি মিথ্যা বলছ, বরং তুমি ইলম শিখেছ যাতে লোকেরা তোমাকে আলেম বলে, আর কোরআন পড়েছ যাতে ক্বারী বলে। তাতো বলা হয়েছে।
→অত:পর তার ব্যাপারে নির্দেশ দেয়া হবে, ফলে চেহারার উপর ভর দিয়ে টেনে নিয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।
তৃতীয় পর্যায়ে, সে ব্যক্তি যাকে আল্লাহ প্রচুর প্রাচুর্য দিয়েছেন এবং সর্ব প্রকার সম্পদ তাকে দেয়া হয়েছে। তাকে উপস্থিত করা হবে: এবং সকল নেয়ামত চেনানো হবে। সে সবগুলো চিনে নেবে। তখন জিজ্ঞেস করা হবে: এসব নেয়ামতের প্রতিকর্ম হিসেবে তুমি কি করেছ? সে বলবে: যে সব পথে খরচ করা তোমার পছন্দ ছিল, সে সকল পথেই আমি খরচ করেছি তোমার সন্তুষ্টির জন্য। বলা হবে, তুমি মিথ্যা বলছ। তুমি খরচ করেছ ঠিকই কিন্তু উদ্দেশ্য ছিল লোকেরা তোমারে দানবীর বলবে। তাতো বলা হয়ে গেছে। অত:পর তার রায় ঘোষণা করা হবে। ফলে তাকে মুখের উপর ভর দিয়ে টেনে নিয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।
আপনি হাদীসের যেই রেফারেন্স দিয়েছেন সেটি ঠিক না।
উত্তরমুছুনরেফারেন্স সঠিক নয়
উত্তরমুছুনরেফারেন্স ঠিক নয়
উত্তরমুছুনমিস্কাতুল মাসবি ২০৫
উত্তরমুছুন