সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

🌴মৃত্যর এক মুহুর্ত পুর্বেও যদি জানতে পারি আমার

🌴মৃত্যর এক মুহুর্ত পুর্বেও যদি জানতে পারি আমার কোনু আকিদা বা আমল কুরআন ও সহিহ হাদিসের বিরুধি তাহলে সংশোধন করার চেস্টা করব,  ইনশা আল্লাহ🌴

কবিরা গুনাহ সমহ

কবীরা গুনাহ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। সকল প্রশংসা একমাত্র আল্লাহর । আমরা শুধু তারই প্রশংসা করি এবং তার নিকট সাহায্য প্রার্থনা করি ও তার নিকট ক্ষমা চাই। আল্লাহ যাকে হেদায়েত দিবেন কেউ তাকে গোমরাহ করতে পারবে না। আর আল্লাহ যাকে গোমরাহ করেন তাকে কেউ পথ দেখাতে পারে না এবং আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া প্রকৃত কোন উপাস্য নেই। তিনি একক, তার কোন শরীক নেই। আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মদ সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহর বান্দা ও রাসূল। ইরশাদ হচ্ছে- يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آَمَنُوا اتَّقُوا اللَّهَ حَقَّ تُقَاتِهِ وَلَا تَمُوتُنَّ إِلَّا وَأَنْتُمْ مُسْلِمُونَ ﴿102﴾ ‘‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা যথাযথভাবে আল্লাকে ভয় কর আর সাবধান, মুসলমান না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না।’’ (আলে ইমরান:১০২) يَاأَيُّهَا النَّاسُ اتَّقُوا رَبَّكُمُ الَّذِي خَلَقَكُمْ مِنْ نَفْسٍ وَاحِدَةٍ وَخَلَقَ مِنْهَا زَوْجَهَا وَبَثَّ مِنْهُمَا رِجَالًا كَثِيرًا وَنِسَاءً وَاتَّقُوا اللَّهَ الَّذِي تَسَاءَلُونَ بِهِ وَالْأَرْحَامَ إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَلَيْكُمْ رَقِيبًا (النساء:১) ‘‘হে মানব সমাজ! তোমরা তোমাদের প্রত...

{Re-Post} Android -এর জন্য প্রয়োজনীয় ৩২টি গুরুত্বপূর্ণ ইসলামিক অ্যাপ পরিচিতি।

{Re-Post} Android -এর জন্য প্রয়োজনীয় ৩২টি গুরুত্বপূর্ণ ইসলামিক অ্যাপ পরিচিতি। ১/ Al Quran (Tafsir & Word): কুরআন বিষয়ক সেরা অ্যাপগুলোর মধ্যে এটি একটি। এর মধ্যে বহু সুবিধা আছে যেমন তাফসির ইবনে কাসীর, তাজওয়ীদ, শব্দে শব্দে অনুবাদ সহ আরো অনেক কিছু। অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য বেশ উপকারী ইন শা আল্লাহ। GreenTech – এর সব অ্যাপগুলোর মধ্যেই যে সুবিধাটি আছে, তা হলো তাদের সব অ্যাপ’ই সম্পূর্ণ ফ্রী এবং কোনো অ্যাডও নেই। আলহামদুলিল্লাহ। https://play.google.com/store/apps/details?id=com.greentech.quran ২/ #আল হাদিসঃ ২৮০০০+ হাদিসের ভাণ্ডার, হাদিসের তাহকিক সহ, হাদিস সার্চ, বুকমার্ক ihadis হাদিস অ্যাপের অন্যতম মুল আকর্ষণ হাদিস পেজ। মাল্টিপল ভিউ এবং সিঙ্গেল ভিউ- এই দুইটি ভিউই আছে, যা অন্য কোন (national/international) হাদিসের অ্যাপে নেই। যেন বই থেকেই হাদিস পড়ছি – এই অনুভূতি দেবে মাল্টিপল ভিউ। এক হাদিস থেকে দ্রুত আরেক হাদিসে জাম্প করার সুবিধাও রয়েছে। যাই সার্চ করেন না কেন সব হাদিসের বইয়ের ভেতর খুঁজে রেজাল্ট আসবে ১ সেকেন্ডের মধ্যে ইনশাল্লাহ, হ্যাঁ এতটাই ফাস্ট ইউজার এক্সপেরিয়েন্স দিতে যাচ্ছে ...

প্রেম করা কি জায়েজ?

প্রেম করা কি জায়েজ?  মানব ইতিহাসে অনেক প্রেমিক যুগোল তাদের প্রেমের কারণে ইতিহাসে নিজের নাম স্থায়ী করে নিয়েছেন। কিন্তু ছেলে- মেয়েদের এই প্রেম ভালবাসা কি জায়েজ? এ সম্পর্কে মানব জাতির পূর্ণঙ্গ জীবন বিধান আল- কোরআনে স্পষ্ট ব্যাখ্যা আছে। সেখানে বলা আছে ইসলামে প্রেম করা জায়েজ। কিন্তু সেই প্রেম হতে হবে বাবার প্রতি সন্তানের যে প্রেম থাকে, প্রতিবেশির প্রতি প্রতিবেশির যে প্রেম থাকে। যদি আপনার কোন যুবতী মেয়ের প্রতি যৌন উত্তেজিত প্রেম থাকে তাহলে সেই প্রেম একেবারেই জায়েজ নয়। বিবাহ পূর্ব প্রেম হারাম। “স্বাধীনভাবে লালসা পূরণ কিংবা গোপনে লুকিয়ে প্রেমলীলা করবে না” (সূরা আল মায়িদা: ৫) এরপর সূরা নূর এর ৩০ নং আয়াতে পুরুষদের চোখ নীচু রাখতে এবং লজ্জা স্থান হিফাজত করতে বলা হয়েছে। ৩১ নং আয়াতে নারীদেরও একই কথা বলা হয়েছে, পর্দা করার কথা বলা হয়েছে আর নারীরা কাদের সাথে সাক্ষাত করতে পারবে তাদের একটা তালিকা দেওয়া হয়েছে। সূরা আহযাবের ৫৯ নং আয়াতে পর্দা করার নির্দেশ আরো পরিস্কার ভাষায় বলা হয়েছে। যেখানে দৃষ্টি নীচু ও সংযত রাখা, লজ্জা স্থান হিফাজত করার কথা এবং পর্দা করার কথা বলা হয়েছে আর ...

নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নূরের তৈরী, না মাটির তৈরী?

নবী ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নূরের তৈরী, না মাটির তৈরী? আমাদের মনে রাখতে হবে, সৃষ্টির উপাদানের উপর ভিত্তি করে কোন ব্যক্তির মর্যাদা নির্ণয় করা সরাসরি কুরআন ও হাদীছ বিরোধী কথা। কারণ মহান আল্লাহ বলেই দিয়েছেনঃ. ‘নিশ্চয় আল্লাহর নিকট তোমাদের মধ্যে ঐব্যক্তি বেশি সম্মানিত যে তোমাদের মধ্যে সর্বধিক তাক্বওয়াশীল’ পরহেযগার”। (সূরা হুজুরাত: ১৩) নবী (ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেনঃ হে মানব মণ্ডলি! নিশ্চয় তোমাদের প্রতিপালক এক, সাবধান! কোন আরবীর আজমীর (অনারব) উপর, কোন আজমীর আরবীর উপর প্রাধান্য নেই। অনুরূপভাবে কোন লাল বর্ণের ব্যক্তির কালো ব্যক্তির উপর, কোন কালো ব্যক্তির লাল বর্ণের ব্যক্তির উপর প্রাধান্য নেই। প্রাধান্য একমাত্র তাকওয়া পরহেযগারিতার ভিত্তিতে হবে। ‘নিশ্চয় আল্লাহর নিকট তোমাদের মধ্যে ঐ ব্যক্তি বেশি সম্মানিত যে তোমাদের মধ্যে সর্বধিক তাক্বওয়াশীল’-পরহেযগার (আহমাদ প্রভৃতি, হাদীছ ছহীহ। দ্রঃ শাইখ আলবানীর গায়াতুল মারাম, পৃঃ১৯০, হা/৩১৩)। এ জন্যই তো আযরের মত মূর্তী পুজারী মুশরিক ব্যক্তির ঔরষজাত সন্তান ইবরাহীম (আলাইহিস্ সালাম) অন্যতম শ্রেষ্ঠ নবী, শুধু কি তাই মহান আল্লাহর...

মানুষ কি দেখে বিয়ে করবে

গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ) অধ্যায়ঃ ৬৭/ বিয়ে (كتاب النكاح) হাদিস নম্বরঃ ৫০৯০ ৬৭/১৬. স্বামী এবং স্ত্রীর একই দ্বীনভুক্ত হওয়া এবং আল্লাহর বাণীঃ অর্থাৎ ‘‘তিনিই পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন মানুষ, অতঃপর মানুষকে করেছেন বংশ সম্পর্কীয় ও বিবাহ সম্পর্কীয়, তোমার প্রতিপালক সব কিছু করতে সক্ষম।’’ সূরাহ আল-ফুরকানঃ ৫৪) ৫০৯০. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, চারটি বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য রেখে মেয়েদেরকে বিয়ে করা হয়ঃ তার সম্পদ, তার বংশমর্যাদা, তার সৌন্দর্য ও তার দ্বীনদারী। সুতরাং তুমি দ্বীনদারীকেই প্রাধান্য দেবে নতুবা তুমি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। [1] [মুসলিম ১৭/১৫, হাঃ ১৪৬৬, আহমাদ ৯৫২৬] (আধুনিক প্রকাশনী- ৪৭১৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৭১৯) [1] যে সব কারণে একজন পুরুষ বিশেষ একটি মেয়েকে স্ত্রীরূপে বরণ করার জন্য উৎসাহিত ও আগ্রহান্বিত হতে পারে তা হচ্ছে চারটি। (১) সৌন্দর্য (২) সম্পদ (৩) বংশ (৪) দীনদারী। এ গুণ চতুষ্টয়ের মধ্যে সর্বশেষে উল্লেখ করা হয়েছে দীনদারী ও আদর্শবাদিতার গুণ। আর এ গুণটিই ইসলামের দৃষ্টিতে সর্বাগ্রগণ্য ও সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এ...

খোদা হাফেজ বা আল্লাহ হাফেজ:

খোদা হাফেজ বা আল্লাহ হাফেজ:- (Persian: خُدا حافِظ, Devanāgarī: ख़ुदा हाफ़िज़, Kurdish: خودا حافیز) ফারসি ভাষার একটি বিদায় সম্ভাষণ। এটি ইরান, আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ভারত, বাংলাদেশ প্রভৃতি অঞ্চলে ব্যবহৃত হয়। অর্থ:- আক্ষরিক অনুবাদের খোদা হাফেজের অর্থ দাঁড়ায় “আল্লাহ তোমার অভিভাবক হোক”। এই সম্ভাষণটি ফারসি থেকে কুর্দি, সিন্ধি, উর্দু, হিন্দি ও বাংলা ভাষায় প্রবেশ করেছে।[১][২]এছাড়া খোদা হাফেজের অর্থ "আল্লাহ তোমার নিরাপত্তাকারী হোক" এমন হয়।

কি কি কারণে ঈমান ও ইছলাম ভঙ্গ বা বিনষ্ট হয়?

কি কি কারণে ঈমান ও ইছলাম ভঙ্গ বা বিনষ্ট হয়? ইছলাম ভঙ্গ ও বিনষ্টকারী অনেকগুলো কারণ রয়েছে। তন্মধ্যে মৌলিক ও প্রধান দশটি কারণ হলো নিম্নরূপ:- (১) ‘ইবাদাতে আল্লাহ্‌র সাথে শরীক বা অংশীদার নির্ধারণ করা। এর প্রমাণ হলো আল্লাহ্‌র (0) এ বাণী:- وَيَعْبُدُونَ مِنْ دُونِ اللَّهِ مَا لَا يَضُرُّهُمْ وَلَا يَنْفَعُهُمْ وَيَقُولُونَ هَؤُلَاءِ شُفَعَاؤُنَا عِنْدَ اللَّهِ قُلْ أَتُنَبِّئُونَ اللَّهَ بِمَا لَا يَعْلَمُ فِي السَّمَاوَاتِ وَلَا فِي الْأَرْضِ سُبْحَانَهُ وَتَعَالَى عَمَّا يُشْرِكُونَ.১ অর্থাৎ- এবং তারা উপাসনা করে আল্লাহ্‌কে বাদ দিয়ে এমন বস্তুর, যা না তাদের কোন ক্ষতিসাধন করতে পারে না লাভ এবং বলে- “এরা তো আল্লাহ্‌র কাছে আমাদের সুপারিশকারী”। আপনি বলুন! তোমরা কি আছমান ও যমীনের এমন বিষয়ে আল্লাহ্‌কে অবহিত করছ, যে সম্পর্কে তিনি অবহিত নন? তিনি পুতঃপবিত্র ও মহান সে সমস্ত থেকে, যা তোমরা শরীক করছো।২ সুতরাং যে ব্যক্তি ‌‘ইবাদাতে আল্লাহ্‌র সাথে কোন কিছুকে অংশীদার করবে, তার ঈমান বিনষ্ট হয়ে যাবে এবং সে ইছলাম বহির্ভূত; কাফির-মুশরিক বলে গণ্য হবে। (২) নিজের ও আল্লাহ্‌র মধ্যে কাউকে মাধ্যম নির্ধারণ করা,...